পবিত্র ঈদুল-আযহা উপলক্ষে বুধবার জুরাছড়ির বনযোগীছড়া সেনা বাহিনীর উদ্যোগে ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান, কার্ব্বারী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও স্থানীয় গন্যমান্যদের সাথে প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জুরাছড়ি বনযোগীছড়া জোন অধিনায়ক লেঃকর্ণেল কেএম ওবায়দুল হক পিএইচসি । এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান উদয় জয় চাকমা, জুরাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ক্যানন চাকমা, বনযোগীছড়া ইউপি চেয়ারম্যান সন্তোষ বিকাশ চাকমা, মৈদং ইউপি চেয়ারম্যান সাধনা নন্দ চাকমা, দুমদুম্যা ইউপি চেয়ারম্যান শান্তি রাজ চাকমা, বনযোগীছড়া মৌজার হেডম্যান করুনা ময় চাকমা, সলক কলেজের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা, বনযোগীছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেঘবর্ন চাকমাসহ জোনের পদস্থ্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
জোন অধিনায়ক প্রীতি ভোজন শেষে জোন অধিনায়ক লেঃকর্ণেল কেএম ওবায়দুল হক পিএইচসি এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে খোজ খবর নেন।
এসময় তিনি বলেন, একটি ঈদুল ফিতর, অপরটি ঈদুল-আযাহা। দুই ঈদেরই রয়েছে বিশেষ বৈশিষ্ট্য। ঈদুল-আযহা ত্যাগ ও কুরবানির বৈশিষ্ট্যে মন্ডিত। এরই সাথে জড়িত রয়েছে হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও ইসমাঈল (আ.) এর মহান ত্যাগের নিদর্শন। এই ত্যাগের মূলে ছিল আল্লাহর প্রতি ভালবাসা এবং তার সন্তÍষ্টি অর্জন।
তিনি এই ত্যাগের মহিমার দিনে বিগত বছরের সকল গ্লানি মুছে ফেলে আগামী দিনে সুন্দর ও শান্তিময় পরিবেশ বজায় রাখতে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.