 
      
    খাগড়াছড়ির রামগড়ে চলমান বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নির্মান এবং রামগড় স্থল বন্দর নির্মান কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস। রোববার সকাল ১১টার দিকে মৈত্রী সেতু এলাকা পরিদর্শনকালে তিনি ভারতের ৭ সদস্য দলের নেতৃত্ব দেন।
নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাশ আশা প্রকাশ করে বলেছেন, মৈত্রী সেতু ও স্থলবন্দর নির্মিত হলে আন্ত: যোগাযোগ বৃদ্ধি ছাড়াও ব্যবসা বানিজ্যের সুবিধা বাড়বে এবং যাতায়াত সহজ হবে। অবশ্য তিস্তাচুক্তির বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি।
মৈত্রীসেতু পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ অংশের প্রতিনিধিত্ব করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো: শহিদুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যের সহ-ধর্মিনী মল্লিকা ত্রিপুরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাউদ্দিন, রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী, জেলা পরিষদ সদস্য মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু এবং জুয়েল চাকমা প্রমূখ।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-ভারত দু‘দেশের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা, যাতায়াত ব্যবস্থা সহজতর করা এবং আমদানী-রপ্তানী বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ৬ জুন উভয়দেশের প্রধানমন্ত্রী মৈত্রী সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছিলেন। এরপর ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর সেতুর কাজ শুরু হয়। আগামী ২০২০ সালের ২৭ এপ্রিল সেতু নির্মান কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ৪১২ মিটার দৈর্ঘ এবং ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের সেতু নির্মানে ভারত সরকার ৮২.৫৭ কোটি রুপি ব্যয় করছে।
এদিকে স্থলবন্দর নির্মানকে ঘিরে বন্দর টার্মিনাল, অফিস, গুদামসহ অন্যান্য অবকাঠামো নিমার্ণে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.
 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			 
  
			