শুক্রবার রাঙামাটিতে মৎস্যজীবিলীগের আয়োজনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাঙামাটি বিএফডিসি’র মৎস্য সমিতির কার্যালয়ে রাঙামাটি মৎস্যজীবি লীগের সভাপতি উদয়ন বড়–য়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক এ কে এম জসিম উদ্দীন (বাবুল)। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জমির উদ্দীন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন, যুবলীগের সহ সভাপতি শহিদুল ইসলাম স্বপন, মহিলা আওয়ামীগের নেত্রী রোকেয়া আক্তার ও লেখিকা চাকমা প্রমুখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন,আগস্ট মাস বাঙালি জাতির জীবনে এক কালো অধ্যায়, খুনিরা ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে হত্যা করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে। আর যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারকে হত্যা করেছিল তাদের দোসরা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। একারণে আবারো সেই ২১ আগস্টেই গ্রেনেড হামলা চালিয়ে হত্যার চেষ্টা করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে। কিন্তু মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় তিনি বেঁচে যান। তাই এইসব ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে আওয়ামীলীগের পতাকা তলে এসে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র রুখতে হবে। পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি শৃঙ্খলার দায়িত্ব নিয়োজিত সেনাবাহিনীর উপর সন্ত্রাসীরা গুলি বর্ষণ করছে এটি কিসের ইঙ্গিত। বক্তারা সন্তু লারমাকে উদ্দেশ্যে করেন বলেন, সরকারের সকল সুযোগ সুবিধা নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। এটা ভালো হবে না। এর হিসাব দিতে হবে। পাহাড়ের মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন বন্ধ করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে সহযোগিতা করতে সন্তু লারমার প্রতি আহবান জানান।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.
কাউ