পাহাড়ী পরিবেশ উপযোগী রেশম চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও মাঠ পর্যায়ে ব্যবহার শীর্ষক এক সেমিনার সোমবার কাপ্তাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
চন্দ্রঘোনা আঞ্চলিক রেশম গবেষনা কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন উপলো পরিষদ চেয়ারমান মোঃ দিলদার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ রেশম গবেষনা ও প্রশিক্ষন ইনস্টিটিউটের উর্ধ্বতন গবেষনা কর্মকর্তা ড. মোঃ সাইদুর রহমান, ইউএনও তারিকুল আলম, ভাইস চেয়ারম্যান নুর নাহার বেগম। বক্তব্য রাখেন চাষী রুপালী তনচংগ্যা, মাঠ পরিদর্শক ফরিদা পারভীন, রেশম উন্নয়ন ও সম্প্রসারন ইনস্টিটিউট রাঙামাটির ব্যবস্থাপক মোঃ মনিরুল ইসলাম, সাংবাদিক নজরুল ইসলাম লাভলু, কাজী মোশারফ হোসেন, ঝুলন দত্ত প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন চন্দ্রঘোনা রেশম হবেষনা কেন্দ্রের সিনিয়র রিসার্স অফিসার কামনাশীষ দাশ।
বক্তারা বলেন, প্রশিক্ষন ও প্রযুক্তি সরবরাহ করা হলে এ অঞ্চলে রেশম শিল্পের বিপ্লব ঘটবে। দেশে প্রতি বছর মোট ২৫০ মেঃ টন কাঁচা রেশম প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে দেশে মাত্র ৫০ মেঃ টন রেশম উৎপাদিত হচ্ছে। অবশিষ্ট রেশম বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়। পার্বত্য অঞ্চলে রয়েছে রেশম চাষের অপার সম্ভাবনা। এ অঞ্চলের চাষীদের প্রশিক্ষিত করার পাশাপাশি প্রযুক্তি সরবরাহ করা হলে রেশম শিল্পে পার্বত্যাঞ্চল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.